প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

অত্র কেশবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত তিতাস উপজেলার কেশবপুর গ্রামে অবস্থিত। বিদ্যালয়টি ০১/০১/১৯৯৬ ইং সনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ০১/০৪/২০০১ ইং সনে নিম্ন মাধ্যমিক হিসেবে এম পি ও ভুক্ত হয় । বিদ্যালয়টি বিশিষ্ঠ চক্ষু বিশেষজ্ঞ মরহুম অধ্যাপক ডাঃ মোঃ হুমায়ুন কবির এর অক্লান্ত শ্রম ও আর্থিক সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠিত হয়। তাঁরই প্রচেষ্টায় ০৭/১০/২০০০ ইং সনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন মহামান্য রাষ্ট্রপতি বিচারপতি মোঃ সাহাবুদ্দীন আহামদ বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করেন। উল্লেখ্য যে এটি তিতাস উপজেলার মধ্যে একমাত্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি ০১/০১/২০০২ ইং সনে মাধ্যমিক হিসেবে কুমিল্লা বোর্ড কর্তৃক পাঠদানের অনুমতি এবং ০১/০১/২০০৫ইং সনে মাধ্যমিক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে । অত্র কেশবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এর স্মারক নং ৩৭.০০.০০০০.০৭৪.০০২.০০৫.২০২১.১৫৮, ০৬ জুলাই, ২০২২ খিষ্টাব্দ বাংলা ২২আষাঢ়, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ তারিখে নিম্ম মাধ্যমিক স্তর হতে মাধ্যমিক স্তরে এমপিও ভুক্ত করা হয় । ২০০৭ইং সাল হতে এস এস সি পরীক্ষায় বিদ্যালয় হতে অংশগ্রহন করিতেছে । বরাবরই তিতাস উপজেলার মধ্যে জে এস সি ও এস এস সি পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষজনক । অত্র এলাকার নারী শিক্ষার উন্নয়নে বিদ্যালয়টি অগ্রনী ভূমিকা পালন করে আসছে ।

উপজেলা চেয়ারম্যান সাহেবের বাণী

image-not-found

১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত কেশবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সুপ্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী, অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে সুসমৃদ্ধ কলেজ। বাহ্যিক ও আভ্যন্তরিক দিক থেকে এটি একটি আকর্ষনীয় কলেজ তো বটেই, আবার প্রাণবন্ত ও প্রস্ফুটিত। এর যোগাযোগ ব্যবস্থা অতীব সুন্দর ও সহজ, যা এক নামেই পরিচয় দেয়া যায়। এর শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ২৭০০। বর্তমান সরকার শিক্ষাকে গতিশীল, স্বচ্ছ, সফল, বাস্তবমুখী করেছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে ডাইনামিক ওয়েবসাইট, এতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানসমূহের বাস্তব চিত্র খুঁজতে বা সংরক্ষণ করতে সহজতম হবে। সারা দেশ এ দ্বারা উপকৃত হবে। দ্রুততমভাবে যেখানে সেখানে বসেই যার যখন যা প্রয়োজন তা স্বচক্ষে দেখে নিশ্চিত হবার এটি কতটা সুব্যবস্থা তা প্রশংসা করে শেষ করা অসম্ভব। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এটি স্বচ্ছতা ও জবাব দিহিতার জন্য সব সময়ই দরকার। এর সহযোগিতায় সমস্ত জড়তা অবহেলা ও কালক্ষেপণ নাশ করে সূর্যালোকের মত প্রতিষ্ঠানটি সুষ্পষ্ট হবে বলে আমার একান্ত বিশ্বাস।
অধ্যক্ষের বাণী
মেধা ও প্রতিভা নিয়ে পৃথিবীতে কেউ জন্মায় না। প্রতিভা ও মেধার বিকাশ ঘটাতে হয়। জন্ম নিলেই মানুষ মানুষ হয় না, মনুষ্যত্ব দিয়ে তাকে মানুষ বানাতে হয়। পিতামাতা হলও সন্তানদের জন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম অধ্যাপক এবং পরিবারই হল সবচেয়ে বড় বিদ্যাপীঠ।

প্রধান শিক্ষকের বাণী

image-not-found

কেশবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.keshobpurghs.edu.bd খুলতে পেরে খুবই গর্ববোধ করছি। বর্তমানে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে ডিজিটাল এর কোনো বিকল্প নেই। বর্তমান সরকার সবকিছুই ডিজিটাল পদ্ধতিতে করছে। তাই কেশবপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় এর ব্যাতিক্রম নয়। অনলাইন এর মাধ্যমে উপজেলা ও জেলার কাজ দ্রুততম সময়ের মধ্যে করা হয় এমনকি বোর্ডের রেজিঃ ও ফরম ফিলআপ এর কাজ খুব অল্প সময়ের মধ্যে হচ্ছে। শ্রেণী কার্যক্রম কে ফলপ্রসু করা্র জন্য মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাশ নিয়ে ড্যাশবোর্ডে পাঠানো হচ্ছে। অনলাইন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা তাদের ফলাফল সহ বিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য জানতে পারবে। এতে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা বজায় থাকবে। শিক্ষার্থীরা ওয়েবসাইট খুললেই বিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য জানতে পারবে। বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং অনেকাংশেই আমরা সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। অত্র বিদ্যালয়ে ডিজিটাল মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে শ্রেণী কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হচ্ছে এবং শিক্ষকগন স্বতঃস্ফুর্তভাবে ক্লাশ নিচ্ছে। ইহা একটি ঐতিহাসিক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। যাহা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ঐতিহাসিক সাফল্য।